নাফিসা মিসকে দেখার পর থেকেই আমার
মন শুধুই কেমন যেন করে।
যেদিন প্রথম মিসকে দেখলাম আমি,
সেদিন থেকেই এই কেমন করার শুরু। সেদিন
মিস সেদিন পড়ে এসেছিলেন নীল শেডের সাদা
সেলওয়ার কামিজ। মিসকে দেখার পর
থেকেই আমি মনে মনে গুন গুন করে
গাইতে লাগলাম-
‘সাদা গোলাপের শুভ্রতায়,
দেখেছি আমি তোমায়!’
তারপর থেকে এখন পর্যন্ত দেখছি-ই।
মনে হয় মিসের প্রেমে পড়ে গেছি।
যেদিন এই কথাটা মনে হল, নিজেকে
খুব বোকা বোকা লাগল।
আমার কীনা প্রেমে পড়ার কথা
ষোল বছরের কোন কিশোরীর, আর
আমি কীনা প্রেমে পড়লাম তার
থেকে আরো দশ বছরের বড় যুবতীর।
কিন্তু না, ভেবে দেখলাম এই প্রেম
আর সেই প্রেমে বিস্তর তফাত।
একে প্রেমে পড়া বললে ঠিক হয় না,
ব্যাপারটা অনেকটা মুগ্ধ হবার মত।
আসলেই তাই; মিসের হাত নাড়ানোর
অপূর্ব ভঙ্গী(মা), কথা বলার আশ্চর্য
সূর, সবই আমার ভাল লাগে।
মিসের সব কিছুই আমার কাছে
প্রাকৃতিক নৈশর্গ্যের মত মনে হয়।
মিসের সব কিছুতেই কেমন যেন
বনদেবী বনদেবী গন্ধ।
এমন কি সেদিন যে বৃষ্টিতে ভিজে
মিস এসেছিলেন, তাঁর চুল থেকে
পড়া পানির ফোঁটাগুলোও বনদেবীর
আশীর্বাদের মত মনে হচ্ছিল।
সত্যিই কি তাহলে আমি নাফিসা
মিসের প্রেমে পড়ে গিয়েছি? নাকি মুগ্ধ হয়েছি মাত্র?
বুধবার
৫ ভাদ্র, ১৪১৫
২০ আগস্ট, ২০০৮
নাফিসা মিস কলেজে আমাদের ইংলিশ ক্লাস নিয়েছিলেন কয়েক মাস।
দু’ মাস পর পারিবারিক সমস্যার কারণে কলেজ ছেড়ে চলে যান।
তার দু’ দিন পর লেখা।
নাফিসা মিসের একটা ছবি থাকলে আরও ভাল লাগত!
ধুরো! আগে বললেন না কেন! তাহলে ত উনি চলে যাবার আগেই একটা চবি তুলে রাখতাম!
আসলেই! কৌস্তভ দাদার সাথে একমত। নাফিসা মিসের খোলা চুলের ছবি দরকার ছিল।
:S উনি যখন ছিলেন, তখন ত মনে করালে পারতা
প্রিয় ব্লগার, বাংলা ওয়ার্ডপ্রেসের ব্লগার/লেখকদের নিয়ে তৈরি করা ফেসবুকের এই গ্রুপে আপনাকে যুক্ত হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
https://www.facebook.com/groups/391373174244563/